২৪ শে নভেম্বর 20, কালনা মহকুমা হসপিটালে ভর্তি হয়েছেন থ্যালাসেমিয়া রোগীর নাম দশরথ মাঝি, মন্তেশ্বরে বাড়ি I
লকডাউনের মধ্যে ০৯ বার রক্ত দেয়া হলো।
ব্যাখ্যা কিন্তু আলাদা…..

থ্যালাসেমিয়া রোগী কেমন করে হয় তার একটু কাহিনী বলি…
একজন থ্যালাসেমিয়া বাহক এবং (কিন্তু থ্যালাসেমিয়া বাহকের কোন রোগের সিমটম থাকে না) যাহাকে বিবাহ করেছেন_ তিনি ও থ্যালাসেমিয়া বাহক। তাহাদের সন্তান হলেন থ্যালাসেমিয়া রোগী দশরথ মাঝি, প্রিয়াঙ্কা মিস্ত্রি, নেহা সান্যাল আরো অনেক আছে তাদের নাম লিখলাম না। বুঝতেই পারছেন ,
শুধুমাত্র অজ্ঞানতার জন্যই থ্যালাসেমিয়া রোগীরা জন্মগ্রহণ করে।
প্রত্যেক মাসে প্রত্যেক থালাসেমিয়া রোগীকে একবার কিংবা দুবার করে রক্ত দিতে হয়। এত রক্ত কোথায় পাওয়া যাবে। কোন লোকাল মার্কেটে রক্ত পাওয়া যায় না।
সচেতন হোন! 👏

ঠিকুজি নয়, থ্যালাসেমিয়া রক্ত পরীক্ষা করে ছেলে -মেয়েদের বিবাহ দিন। এছাড়া অন্য কোনো রাস্তা নেই,
এই মরণ রোগ থেকে মুক্তি পেতে গেলে একমাত্র প্রয়োজন থ্যালাসেমিয়া রক্ত পরীক্ষা। এইরকম অনেক থ্যালাসেমিয়া রোগী আছে, তাহাদের বাবা-মা
এমন ভুলটি করেছেন…..যেমন … সমিরন সরেন ,শুভদীপ মান্ডি, অনুব্রত সরকার, মৌমিতা দাস , প্রসেনজিৎ দাস, কেয়া দাস, বর্ষা মালিক, দেবলীনা পন্ডিত , ও বিউটি বাস্কে ।
প্রত্যেক জন মাসে একবার করে রক্ত দিতে হয়। একবার ভাবুন এই বাচ্চা গুলো কি অপরাধ করেছে?। আবার থ্যালাসেমিয়া রোগীর সাহায্যের জন্য বিল ছাপিয়ে টাকা পয়সা তুলছে।
সাবধান হোন ।একটি থালাসেমিয়া রোগীর জন্য রক্তের প্রয়োজন। একমাত্র রক্তদান করিই থ্যালাসেমিয়া রোগীদের উপকারে আসবে। তাই পয়সা দেবেন না,
যদি কোন থ্যালাসেমিয়া রোগীর কল্যাণ চান। অবশ্যই কোন ব্লাড ব্যাংকে গিয়ে রক্ত দান করুন ।

জয় হিন্দ।