“আর থ্যালাসেমিয়া নয়” সত্যিই কি তাই? কালনা সুপার স্পেশালিটি হসপিটালে থ্যালাসিমিয়া কন্ট্রোল ইউনিট এস্টাবলিশ আছে।
Block Title

Title
Short Description

Title
Short Description
সর্বস্তরে কালনা হসপিটালের সুপার সমস্ত রকম কোঅর্ডিনেট করছে , আমি প্রায়ই দিন থ্যালা সেমিয়া কন্ট্রোল ইউনিটে যাই । সেখানে থ্যালাসেমিয়া রোগীদের যতদূর সম্ভব রক্তের ব্যবস্থা করা তাছাড়া কালনা ব্লাড ব্যাংক যথেষ্ট ভাবে সাহায্য করে এবং হসপিটালের সুপার এই বিষয়টা নিয়ে অনেক চেষ্টা করে চলেছেন।
সত্যি বলতে কি? যতক্ষণ পর্যন্ত মানুষ এ বিষয়ে সচেতন না হয়, কিছুই করা যাবে না। প্রথম প্রয়োজন সচেতনতা, এবং বিবাহের জন্য ঠিকুজি নয়, থ্যালাসেমিয়া রক্ত পরীক্ষা করেই বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হতে হবে। তবেই থ্যালাসেমিয়া মুক্ত ভারত বর্ষ তৈরি হবে।
যে বাচ্চা গুলোর ছবি দেওয়া আছে, তাদের কি কষ্ট, একমাত্র তার বাবা- মায়েরা দুর্ভাগ্য অনুভব করেন, এই দূর্ভাগ্যজনিত ঘটনার মূল উৎস হচ্ছে, একজন বাহক আরেক জন বাহককে বিবাহ করেছেন। এই ব্যথা থেকে, কষ্ট থেকে মুক্ত হওয়ার একমাত্র রাস্তা হল থ্যালাসেমিয়া রক্ত পরীক্ষা করেই বিবাহ করা।
শতকরা 10% বাহক আমাদের সমাজে আছে। থ্যালাসেমিয়া রক্ত পরীক্ষা ছাড়া এই 10% বাহক কে নির্ণয় করা অসম্ভব। তাই আপনারা সবাই সচেতন হোন। থ্যালাসেমিয়া রোগী যেন পরিবারে প্রবেশ না করতে পারে , সেই প্রবণতা রাখতে হবে ।
থ্যালাসেমিয়া ইউনিটের কাজ হল__ থ্যালাসেমিয়া রোগীদের চিকিৎসা এবং পরবর্তী দিনে থ্যালাসেমিয়া রোগী জন্ম গ্ৰহন না হয়, অর্থাৎ থালাসেমিয়া রক্ত পরীক্ষা করে বাহকদের চিহ্নিত করা। আমাদের পূর্ণ বিশ্বাস, খুব তাড়াতাড়ি থ্যালাসেমিয়া কন্ট্রোল ইউনিট সম্পূর্ণরূপে চিকিৎসা শুরু হবে।
জয় হিন্দ।